ওয়াইন তৈরিতে সেরা ৫টি দেশ
বিশ্বের অনেক দেশই ওয়াইন তৈরির ঐতিহ্যের জন্য বিখ্যাত, কিন্তু তার মধ্যে শুধুমাত্র অল্প কিছু দেশেই দারুণ স্বাদের ওয়াইন পাওয়া যায়। আসুন আজ বিশ্বের সেরা মানের ওয়াইন তৈরি করে এমন কিছু দেশ সম্পর্কে জেনে নেই।
দক্ষিণ আফ্রিকা
অর্থনৈতিক বৈষম্যের দিক থেকে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বের প্রথম স্থানে রয়েছে, দেশটিতে জিনি সূচকের মান ৮২। আফ্রিকা মহাদেশের অন্যতম উন্নত অর্থনীতি হওয়া সত্ত্বেও, বর্ণবৈষম্যের কারণে দেশটির সম্পদের বণ্টনকে প্রভাবিত করে চলেছে। এখানকার বেশিরভাগ সম্পদ একটি ছোট অভিজাত সম্প্রদায়ের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, যখন দেশটির জনগণের একটি বড় অংশ দারিদ্র্যের সাথে লড়াই করছে। উচ্চ মাত্রার বেকারত্ব ধনী এবং দরিদ্রের মধ্যে ব্যবধানকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।
ব্রাজিল
ব্রাজিল অর্থনৈতিক বৈষম্যের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যেখানে জিনি সূচকের ৮১। এই ভারসাম্যহীনতার শিকড় ঔপনিবেশিক যুগ থেকে চলমান রয়েছে যখন দেশটির অভিজাত সম্প্রদায় এখানকার বেশিরভাগ জমি নিয়ন্ত্রণ করত। যদিও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ দারিদ্র্য হ্রাসে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে, তবে দেশটির জনগণের আয়ের ব্যবধান যথেষ্ট রয়ে গেছে। ফলস্বরূপ, বেশিরভাগ ব্রাজিলিয়ান এখনও পর্যাপ্তভাবে মানসম্পন্ন শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং অন্যান্য সামাজিক পরিষেবা পাচ্ছে না।
সংযুক্ত আরব আমিরাত
সংযুক্ত আরব আমিরাত অর্থনৈতিক বৈষম্যের দিক থেকে তৃতীয় স্থানে রয়েছে, দেশটিতে জিনি সূচকের মান ৭৭। মূলত তেল এবং গ্যাসের বিক্রি থেকে প্রাপ্ত আয়ই দেশটির সম্পদের প্রধান উৎস, তবে স্থানীয় অভিজাতদের উচ্চ আয় এবং বিদেশী কর্মীদের আয়ের স্তরের মধ্যে ব্যাপক বৈসাদৃশ্য রয়েছে। এই দেশের জনগণের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ হচ্ছে স্বল্প বেতনের অভিবাসী। এই অভিবাসী কর্মীদের আর্থিক অগ্রগতির সুযোগ খুবই সীমিত, যা দেশটির বিভিন্ন সামাজিক গোষ্ঠীর জীবনযাত্রার মানের ব্যবধানকে আরও গভীর করেছে।
সৌদি আরব
সৌদি আরবও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাথে যৌথভাবে তৃতীয় স্থানে রয়েছে, যেখানে জিনি সূচকের মান ৭৭। দেশটিতে সম্পদ বণ্টনে উল্লেখযোগ্য বৈষম্য পরিলক্ষিত হয়। দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং উচ্চাভিলাষী সরকারি আধুনিকীকরণ কর্মসূচি সত্ত্বেও, দেশটির অধিকাংশ সম্পদ গুটিকয়েকের হাতে কেন্দ্রীভূত রয়েছে। অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনার প্রচেষ্টা এখনও এই ভারসাম্যহীনতাকে মোকাবেলা করতে পারেনি, যা দেশটির অনেক নাগরিককে আধুনিক সুযোগ সুবিধার বাইরে রেখেছে।
সুইডেন
সুইডেন মূলত শক্তিশালী সামাজিক নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীল অর্থনীতির জন্য পরিচিত, তবে আশ্চর্যজনকভাবে এই দেশটিতে জিনি সূচকের মান ৭৫। ফলে অনিবার্যভাবে দেশটি উচ্চ অর্থনৈতিক বৈষম্যসম্পন্ন দেশের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, দেশটির অর্থবাজারের নিয়ন্ত্রণহীনতার কারণে আয়ের ব্যবধান আরও বেড়েছে এবং ধনী নাগরিকদের সম্পদ বৃদ্ধি পেয়েছে। অব্যাহত সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও, অভিজাত শ্রেণীর ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির কারণে ধনী-গরীবের মধ্যে ব্যবধান প্রশস্ত হয়েছে, যা ধীরে ধীরে সাম্য ও ন্যায্যতার মডেল হিসাবে সুইডেনের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও জিনি সূচকের মান ৭৫, যা দেশটিকে সুইডেনের সাথে যৌথভাবে চতুর্থ স্থানে রেখেছে। এটি দেশটির উচ্চ স্তরের অর্থনৈতিক বৈষম্য প্রতিফলিত করে। ধনী আমেরিকানরা দেশটির সম্পদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ নিয়ন্ত্রণ করে চলেছে, যখন মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তরা স্বল্প আয় নিয়ে নানাবিধ প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হচ্ছে। এই বিভাজনের প্রাথমিক কারণগুলো হল মজুরি বৃদ্ধিতে স্থবিরতা, শ্রমিক সংগঠনগুলোর দুর্বলতা এবং ধনীদের জন্য কর সুবিধা।
ভারত
অর্থনৈতিক বৈষম্যের ক্ষেত্রে ভারত বিশ্বের পঞ্চম স্থানে রয়েছে যেখানে জিনি সূচকের মান ৭৫। দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং মধ্যবিত্ত সম্প্রদায়ের অর্থনৈতিক উত্থান সত্ত্বেও, ভারতে অত্যন্ত অসমভাবে সম্পদের বন্টন হয়েছে। দুর্ভাগ্যবশত, এই দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়ন শুধুমাত্র সমাজের উচ্চ স্তরের মানুষদেরকে সমৃদ্ধ করেছে, যখন দেশটির লক্ষ লক্ষ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে। এই দরিদ্র নাগরিকদের মানসম্পন্ন জীবন ও মৌলিক সুযোগ সুবিধার অভাব রয়েছে।
বিশ্বের অনেক দেশই ওয়াইন তৈরির ঐতিহ্যের জন্য বিখ্যাত, কিন্তু তার মধ্যে শুধুমাত্র অল্প কিছু দেশেই দারুণ স্বাদের ওয়াইন পাওয়া যায়। আসুন আজ বিশ্বের সেরা মানের ওয়াইন তৈরি করে এমন কিছু দেশ সম্পর্কে জেনে নেই।
সাম্প্রতিককালে সবচেয়ে বড় খবর হলো মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়। এই ঘটনাটি সারা বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে, যা আমাদের আবারও মনে করিয়ে দেয় যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক উভয় ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস জুড়ে, বেশ কয়েকজন প্রেসিডেন্ট নাটকীয়ভাবে দেশটির অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতির পুনর্বিন্যাস করেছে এবং বিদেশে দেশটির প্রভাব জোরদার করেছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে প্রভাবশালী কিছু ঘটনার দিকে আলোকপাত করা যাক
ডিপফেক হল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর ভিত্তি করে নকল ভিডিও, অডিও এবং বাস্তব মানুষের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ছবি তৈরি করার প্রযুক্তি, যা দেখতে ও শুনতে বাস্তব মনে হলে তা আদতে বাস্তব নয়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, এটি অবিশ্বাস্য জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে, যা প্রশংসা এবং উদ্বেগ উভয়ই উদ্রেক করেছে। যেসকল সেলিব্রেটিদের মুখ প্রায়শই এই ধরনের উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়, তারা এর প্রভাব সবচেয়ে তীব্রভাবে অনুভব করেছে। এই প্রবন্ধে, আমরা পাঁচজন "ডিপফেক প্রযুক্তির" শিকার ব্যক্তিদের সম্পর্কে আলোচনা করব।